প্রশ্নঃ ‘অনুগমন’ শব্দের ব্যাসবাক্য নিচের কোনটি?
[ প্রা.বি.স.শি. 22-04-2022 ]
ক. গমনের পশ্চাৎ
খ. গমনের অগ্র
গ. অনুরূপ গমন
ঘ. পরস্পর গমন
উত্তরঃ গমনের পশ্চাৎ
Related MCQ
প্রশ্নঃ ‘নীলকর’ কোন সমাসের দৃষ্টান্ত?
[ বিসিএস ৪৬তম ]
ক. দ্বন্দ্ব
খ. উপপদ তৎপুরুষ
ক. উপপদ তৎপুরুষ
খ. দ্বন্দ্ব
গ. নিত্য
ক. দ্বন্দ্ব
খ. বহুব্রীহি
গ. নিত্য
ঘ. উপপদ তৎপুরুষ
উত্তরঃ উপপদ তৎপুরুষ
প্রশ্নঃ ‘যথারীতি’ কোন সমাসের দৃষ্টান্ত?
[ বিসিএস ৪৪তম ]
ক. দ্বিগু
খ. অব্যয়ীভাব
ক. অব্যয়ীভাব
খ. বহুব্রীহি
গ. দ্বন্দ্ব
ক. অব্যয়ীভাব
খ. দ্বিগু
গ. বহুব্রীহি
ঘ. দ্বন্দ্ব
উত্তরঃ অব্যয়ীভাব
প্রশ্নঃ ‘চিকিৎসাশাস্ত্র’ কোন সমাস?
[ বিসিএস ৪৩তম ]
ক. কর্মধারয়
খ. অব্যয়ীভাব
ক. কর্মধারয়
খ. অব্যয়ীভাব
গ. তৎপুরুষ
ক. কর্মধারয়
খ. বহুব্রীহি
গ. অব্যয়ীভাব
ঘ. তৎপুরুষ
উত্তরঃ কর্মধারয়
প্রশ্নঃ মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস কোনটি?
[ বিসিএস ৪২তম ]
ক. সিংহ চিহ্নিত আসন=সিংহাসন
খ. জায়া ও পতি=দম্পতি
ক. সিংহ চিহ্নিত আসন=সিংহাসন
খ. মহান যে পুরুষ=মহাপুরুষ
গ. কুসুমের মতো কোমল=কুসুমকোমল
ক. সিংহ চিহ্নিত আসন=সিংহাসন
খ. মহান যে পুরুষ=মহাপুরুষ
গ. কুসুমের মতো কোমল=কুসুমকোমল
ঘ. জায়া ও পতি=দম্পতি
উত্তরঃ সিংহ চিহ্নিত আসন=সিংহাসন
প্রশ্নঃ উপমান কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি?
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. শশব্যস্ত
খ. কালচক্র
ক. শশব্যস্ত
খ. কালচক্র
গ. বহুব্রীহি
ক. শশব্যস্ত
খ. কালচক্র
গ. পরাণপাখি
ঘ. বহুব্রীহি
উত্তরঃ শশব্যস্ত
প্রশ্নঃ অপিনিহিতির উদাহরণ কোনটি?
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. আজি > আইজ
খ. অলাবু > লাবু > লাউ
ক. আজি > আইজ
খ. অলাবু > লাবু > লাউ
গ. জন্ম-জম্ম
ক. জন্ম-জম্ম
খ. আজি > আইজ
গ. ডেস্ক > ডেসক
ঘ. অলাবু > লাবু > লাউ
উত্তরঃ আজি > আইজ
প্রশ্নঃ ‘পুষ্পসৌরভ’ কোন সমাসের উদাহরণ?
[ বিসিএস ৩৮তম ]
ক. অব্যয়ীভাব
খ. তৎপুরুষ
ক. অব্যয়ীভাব
খ. বহুব্রীহি
গ. তৎপুরুষ
ক. তৎপুরুষ
খ. কর্মধারয়
গ. অব্যয়ীভাব
ঘ. বহুব্রীহি
উত্তরঃ তৎপুরুষ
প্রশ্নঃ ‘জলে-স্থলে’ কী সমাস?
[ বিসিএস ৩৭তম ]
ক. সমার্থক দ্বন্দ্ব
খ. অলুক দ্বন্দ্ব
ক. অলুক দ্বন্দ্ব
খ. একশেষ দ্বন্দ্ব
গ. সমার্থক দ্বন্দ্ব
ক. সমার্থক দ্বন্দ্ব
খ. বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব
গ. অলুক দ্বন্দ্ব
ঘ. একশেষ দ্বন্দ্ব
উত্তরঃ অলুক দ্বন্দ্ব
প্রশ্নঃ বহুব্রীহি সমাসবদ্ধ পদ কোনটি?
[ বিসিএস ৩৬তম ]
ক. তপোবন
খ. অনমনীয়
ক. জনশ্রুতি
খ. খাসমহল
গ. অনমনীয়
ক. জনশ্রুতি
খ. অনমনীয়
গ. খাসমহল
ঘ. তপোবন
উত্তরঃ অনমনীয়
প্রশ্নঃ ‘জজ সাহেব’ কোন সমাসের উদাহরণ?
[ বিসিএস ৩৫তম ]
ক. বহুব্রীহি
খ. কর্মধারয়
ক. কর্মধারয়
খ. বহুব্রীহি
গ. দ্বন্দ্ব
ক. দ্বিগু
খ. কর্মধারয়
গ. দ্বন্দ্ব
ঘ. বহুব্রীহি
উত্তরঃ কর্মধারয়
প্রশ্নঃ ‘আলোছায়া’ পদটি কোন সমাসের অন্তর্গত?
[ বিসিএস ৩২তম ]
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. অব্যয়ীভাব সমাস
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. কর্মধারয় সমাস
গ. তৎপুরুষ সমাস
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. অব্যয়ীভাব সমাস
গ. তৎপুরুষ সমাস
ঘ. কর্মধারয় সমাস
উত্তরঃ দ্বন্দ্ব সমাস
প্রশ্নঃ সমাসবদ্ধ শব্দ ‘আনত’ কোন সমাসের উদাহরণ?
[ বিসিএস ৩১তম ]
ক. অব্যয়ীভাব
খ. সুপসুপা
ক. বহুব্রীহি
খ. সুপসুপা
গ. অব্যয়ীভাব
ক. বহুব্রীহি
খ. কর্মধারয়
গ. সুপসুপা
ঘ. অব্যয়ীভাব
উত্তরঃ অব্যয়ীভাব
ব্যাখ্যাঃ ঈষৎ নত = আনত (অব্যয়ীভাব সমাস)। পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। সামীপ্য, পর্যন্ত, অভাব, অনতিক্রম্যতা, সাদৃশ্য, যোগ্যতা প্রভৃতি অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস হয়।
প্রশ্নঃ জ্যোৎস্নারাত কোন সমাসের দৃষ্টান্ত?
[ বিসিএস ৩১তম ]
ক. মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
খ. ষষ্ঠী তৎপুরুষ
ক. পঞ্চমী তৎপুরুষ
খ. উপমান কর্মধারয়
গ. মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
ক. মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
খ. ষষ্ঠী তৎপুরুষ
গ. পঞ্চমী তৎপুরুষ
ঘ. উপমান কর্মধারয়
উত্তরঃ মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
ব্যাখ্যাঃ ‘জ্যোৎস্নারাত’ এর ব্যাসবাক্য হলো ‘জ্যোৎস্না শোভিত রাত’। এটি মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ। সংজ্ঞানুযায়ী মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাসে ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ হয়। এরূপ কয়েকটি মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস হলো: সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন, সাহিত্যবিষয়ক সভা = সাহিত্যসভা, স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধ, তৈল রঙে আঁকা চিত্র = তৈলচিত্র, দুধে মাখানো ভাত = দুধভাত, ডাক ফেলার বাক্স = ডাকবাক্স, চালে জন্মায় যে কুমড়া = চালকুমড়া, ছায়াপ্রধান তরু = ছায়াতরু প্রভৃতি।
প্রশ্নঃ সমাস ভাষাকে কি করে?
[ বিসিএস ২৯তম ]
ক. সংক্ষেপ করে
খ. অর্থপূর্ণ করে
ক. সংক্ষেপ করে
খ. বিস্তৃত করে
গ. অর্থের রূপান্তর ঘটায়
ক. সংক্ষেপ করে
খ. বিস্তৃত করে
গ. অর্থপূর্ণ করে
ঘ. অর্থের রূপান্তর ঘটায়
উত্তরঃ সংক্ষেপ করে
ব্যাখ্যাঃ সমাস শব্দের অর্থ সংক্ষেপণ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক পদের এক পদে মিলিত হওয়াকে সমাস বলে।
প্রশ্নঃ প্রত্যক্ষ কোনো বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোনো বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে বলা হয়___।
[ বিসিএস ২৭তম ]
ক. উপমেয়
খ. উপমিত
ক. উপমান
খ. রূপক
গ. উপমেয়
ক. উপমিত
খ. উপমান
গ. উপমেয়
ঘ. রূপক
উত্তরঃ উপমেয়
ব্যাখ্যাঃ 'উপমান' শব্দের অর্থ 'তুলনীয় বস্তু'। অর্থাৎ প্রত্যক্ষ কোনো বস্তুর সাথে অন্য কোনো পরোক্ষ বস্তুর তুলনা করা হলে ঐ প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে 'উপমেয়' বলা হয়। পক্ষান্তরে , যার সাথে উপমা দেয়া হয় বা তুলনা করা হয় তাকে 'উপমান' বলে। যেমন - 'পদ্মআঁখি' শব্দটিতে পদ্মের সাথে আঁখির উপমা দেয়া হয়েছে। সুতরাং 'পদ্ম' উপমান এবং আঁখি' উপমেয়। 'উপমান' ও 'উপমেয়' পদের সমাস হলে যদি উপমেয়ের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয় তাকে উপমিত সমাস হলে। যেমন - পুরুষ সিংহের ন্যায় = পুরুষসিংহ এবং যে স্থলে উপমান ও উপমেয় সমাস হয়েছে এবং উভয়ের মধ্যে অভেদ কল্পনা করা হয়েছে তাকে রূপক সমাস বলে। যেমন- ফুল রূপ কুমারী = ফুলকুমারী।
প্রশ্নঃ ‘লাঠালাঠি’- এটি কোন সমাস?
[ বিসিএস ২৬তম ]
ক. কর্মধারয় সমাস
খ. ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
ক. ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
খ. কর্মধারয় সমাস
গ. তৎপুরুষ সমাস
ক. প্রাদি সমাস
খ. ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
গ. তৎপুরুষ সমাস
ঘ. কর্মধারয় সমাস
উত্তরঃ ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
ব্যাখ্যাঃ ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস হলো যে সমাসে একই রূপ দুটি বিশেষ্যপদ এক সাথে বসে পরস্পর একই জাতীয় কাজ করে যেমন- কানে কানে যে কথা = কানাকানি। তৎপুরুষ সমাস হলো যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়। যেমন- ঢেঁকিতে ছাঁটা = ঢেঁকিছাঁটা। কর্মধারয় সমাস হলো বিশেষণ ও বিশেষ্যপদ মিলে যে সমাস এবং বিশেষ্যের বা পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়। যেমন- নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম। এখানে লাঠালাঠি = লাঠিতে লাঠিতে যে যুদ্ধ, অর্থাৎ এটি ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস। প্রাদি সমাস হলো প্র, প্রতি, অনু প্রভৃতি অব্যয়ের সাথে কৃৎ প্রত্যয় সাধিত বিশেষ্যের সমাস। যেমন-পরি (চতুর্দিকে) যে ভ্রমণ = পরিভ্রমণ।
ক. দ্বিগু সমাস
খ. দ্বন্দ্ব সমাস
ক. রূপক সমাস
খ. দ্বিগু সমাস
গ. বহুব্রীহি সমাস
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. রূপক সমাস
গ. বহুব্রীহি সমাস
ঘ. দ্বিগু সমাস
উত্তরঃ দ্বিগু সমাস
ব্যাখ্যাঃ যে সমাসে সমাহার অর্থাৎ সমষ্টি অর্থে সংখ্যাবাচক পূর্বপদের সাথে উত্তরপদের সমাস হয় এবং উত্তরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় তাকে দ্বিগু সমাস বলে। যেমন – সে (তিন) তারের সমাহার = সেতার।
প্রশ্নঃ ‘চাঁদমুখ’-এর ব্যাসবাক্য হলো–
[ বিসিএস ২৫তম ]
ক. চাঁদমুখের ন্যায়
খ. চাঁদের মত মুখ
ক. চাঁদের মত মুখ
খ. চাঁদমুখের ন্যায়
গ. চাঁদরূপ মুখ
ক. চাঁদমুখের ন্যায়
খ. চাঁদের মত মুখ
গ. চাঁদ মুখ যার
ঘ. চাঁদরূপ মুখ
উত্তরঃ চাঁদের মত মুখ
ব্যাখ্যাঃ সাধারণ গুণের উল্লেখ ব্যতীত উপমেয়র সাথে উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে বলে উপমিত কর্মধারয় সমাস। ‘চাঁদমুখ’ -এর ব্যাসবাক্য হলো ‘মুখ চাঁদের ন্যায়।’ বা চাঁদের মত মুখ এটি উপমিত কর্মধারয় সমাসের অন্তর্গত। উপপদ কর্মধারয় সমাসে পূর্বপদও পরপদ দুটিই বিশেষ্য পদ হয়।
প্রশ্নঃ যে সমাসের ব্যাসবাক্য হয় না, কিংবা তা করতে গেলে অন্য পদের সাহায্য নিতে হয়, তাকে বলা হয়-
[ বিসিএস ২৩তম ]
ক. অব্যয়ীভাব সমাস
খ. নিত্য সমাস
ক. নিত্য সমাস
খ. কর্মধারয় সমাস
গ. দ্বন্দ্ব সমাস
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. অব্যয়ীভাব সমাস
গ. কর্মধারয় সমাস
ঘ. নিত্য সমাস
উত্তরঃ নিত্য সমাস
ব্যাখ্যাঃ যে সমাসের সমস্যমান পদগুলো সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকে এবং পূর্বপদ ও পরপদ উভয়ের অর্থই প্রাধান্য পায়, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন- দোয়াত ও কলম = দোয়াত-কলম, কাঁচা ও পাকা = কাঁচা-পাকা ইত্যাদি। অব্যয় পদ পূর্বে বসে যে সমাস পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পায়, তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। যেমন- কূলের সমীপে = উপকূল, আমিষের অভাব = নিরামিষ ইত্যাদি। আবার, যে সমাসে প্রথম পদটি দ্বিতীয় পদের বিশেষণরূপে অবস্থান করে এবং সমস্তপদে পরপদ তথা দ্বিতীয় পদের অর্থ প্রাধান্য থাকে, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন- নীল যে আকাশ = নীলাকাশ। যে সমাসের পদগুলো নিত্য সমাসবাদ থাকে ব্যাসবাক্যের প্রয়োজন হয় না তাকে নিত্যসমাস বলে। যেমন: দুই এবং = বিরানব্বই, সে, তুমি ও আমি = আমরা।
প্রশ্নঃ কোনটি দ্বন্দ্ব সমাসের উদাহরণ?
[ বিসিএস ২০তম ]
ক. ভাই-বোন
খ. কানাকানি
ক. ভাই-বোন
খ. সিংহাসন
গ. কানাকানি
ক. সিংহাসন
খ. ভাই-বোন
গ. কানাকানি
ঘ. গাছপাকা
উত্তরঃ ভাই-বোন
ব্যাখ্যাঃ
শব্দ | ব্যাসবাক্য | সমাসের নাম |
---|---|---|
সিংহাসন | সিংহ চিহ্নিত আসন | মধ্যপদলোপী কর্মধারয় |
কানাকানি | কানে কানে যে কথা | ব্যতিহার বহুব্রীহি |
গাছপাকা | গাছে পাকা | সপ্তমী তৎপুরুষ |
ভাইবোন | ভাই ও বোন | দ্বন্দ্ব সমাস |
প্রশ্নঃ ‘লাঠালাঠি’ শব্দটির সমাস-
[ বিসিএস ১৭তম ]
ক. বহুব্রীহি
খ. কর্মধারায়
ক. কর্মধারায়
খ. বহুব্রীহি
গ. তৎপুরুষ
ক. দ্বন্দ্ব
খ. বহুব্রীহি
গ. কর্মধারায়
ঘ. তৎপুরুষ
উত্তরঃ বহুব্রীহি
ব্যাখ্যাঃ লাঠিতে লাঠিতে যে লড়াই – লাঠালাঠি, ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস; অনুরূপভাবে হাতাহাতি, কানাকানি, চুলোচুলি ইত্যাদি ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস ।
প্রশ্নঃ মধ্যপদলোপী কর্মধারয়-এর দৃষ্টান্ত-
[ বিসিএস ১৩তম ]
ক. হাসিমাখা মুখ- হাসিমুখ
খ. অরুণের মতো রাঙা- অরুণরাঙা
ক. হাসিমাখা মুখ- হাসিমুখ
খ. অরুণের মতো রাঙা- অরুণরাঙা
গ. ঘর থেকে ছাড়া - ঘড়ছাড়া
ক. ঘর থেকে ছাড়া - ঘড়ছাড়া
খ. অরুণের মতো রাঙা- অরুণরাঙা
গ. হাসিমাখা মুখ- হাসিমুখ
ঘ. ক্ষণ ব্যাপিয়া স্থায়ী- ক্ষণস্থায়ী
উত্তরঃ হাসিমাখা মুখ- হাসিমুখ
ব্যাখ্যাঃ ঘরছাড়া- পঞ্চমী তৎপুরুষ; অরুণরাঙা- উপমান কর্মধারয়; ক্ষণস্থায়ী- ২য়া তৎপুরুষ। মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস এর আরও কিছু উদাহরণ হলো পলান্ন, প্রীতিভোজ, সিংহাসন, ঘিভাত, ধর্মঘট, স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ সমাস ভাষাকে-
[ বিসিএস ১১তম ]
ক. বিস্তৃত করে
খ. সংক্ষেপ করে
ক. সংক্ষেপ করে
খ. অর্থবোধক করে
গ. ভাষারূপ ক্ষুণ্ন করে
ক. সংক্ষেপ করে
খ. বিস্তৃত করে
গ. ভাষারূপ ক্ষুণ্ন করে
ঘ. অর্থবোধক করে
উত্তরঃ সংক্ষেপ করে
ব্যাখ্যাঃ সমাস মানে সংক্ষেপ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। অর্থসম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের এক সঙ্গে মিলিত হয়ে একটি নতুন শব্দ গঠনের প্রক্রিয়াকে সমাস বলে।
প্রশ্নঃ 'মুজিববর্ষ' কোন সমাস?
[ প্রা.বি.স.শি. 29-03-2024 ]
ক. কর্মধারয় সমাস
খ. দ্বন্দ্ব সমাস
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. অব্যয়ীভাব সমাস
গ. কর্মধারয় সমাস
ক. দ্বন্দ্ব সমাস
খ. দ্বিগু সমাস
গ. কর্মধারয় সমাস
ঘ. অব্যয়ীভাব সমাস
উত্তরঃ কর্মধারয় সমাস
প্রশ্নঃ 'ষড়ঋতু' কোন সমাস?
[ প্রা.বি.স.শি. 29-03-2024 ]
ক. কর্মধারয়
খ. দ্বিগু
ক. দ্বন্দ্ব
খ. কর্মধারয়
গ. দ্বিগু
ক. বহুব্রীহি
খ. দ্বিগু
গ. দ্বন্দ্ব
ঘ. কর্মধারয়
উত্তরঃ দ্বিগু
প্রশ্নঃ কোনটি দ্বন্দ্ব সমাসের উদাহরণ?
[ প্রা.বি.স.শি. 27-06-2019 ]
ক. সিংহাসন
খ. ভাইবোন
ক. ভাইবোন
খ. গাছপাকা
গ. সিংহাসন
ক. সিংহাসন
খ. কানাকানি
গ. ভাইবোন
ঘ. গাছপাকা
উত্তরঃ ভাইবোন
ব্যাখ্যাঃ যে সমাসে উভয় পদের প্রাধান্য থাকে তাকে দ্বন্দ সমাস বলে। এখানে ভাইবোন শব্দটিতে উভয় পদ প্রধান। ভাইবোন বললে ভাই ও বোন উভয়কে বুঝায়।
প্রশ্নঃ শশব্যস্ত কোন সমাস?
[ প্রা.বি.স.শি. 27-06-2019 ]
ক. কর্মধারয়
খ. অব্যয়ীভাব
ক. বহুব্রীহি
খ. অব্যয়ীভাব
গ. কর্মধারয়
ক. তৎপুরুষ
খ. কর্মধারয়
গ. বহুব্রীহি
ঘ. অব্যয়ীভাব
উত্তরঃ কর্মধারয়
ব্যাখ্যাঃ শশব্যস্ত কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ। এর ব্যাসবাক্য শশের ন্যায় ব্যস্ত। শশব্যস্ত শব্দটির অর্থ খরগোশের মতো ব্যস্ত।
যে সমাসে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে।
যে সমাসে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে।