প্রশ্নঃ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ এর সমাধিস্থল কোন জেলায়?
[ প্রা.বি.স.শি. 22-04-2022 ]
ক. রাঙ্গামাটি
খ. খাগড়াছড়ি
গ. চট্টগ্রাম
ঘ. ফরিদপুর
উত্তরঃ রাঙ্গামাটি
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আবদুর রউফ ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) সদস্য হিসেবে যুদ্ধে যোগ দেন। তিনি ৮ এপ্রিল রাঙামাটির বুড়িঘাটে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে লিপ্ত হন। এই যুদ্ধে তিনি অসাধারণ সাহস ও বীরত্বের পরিচয় দেন। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভারী অস্ত্রের মুখে নিজের জীবন তুচ্ছ করে সহযোদ্ধাদের রক্ষা করেন। তার বীরত্বপূর্ণ প্রতিরোধে হানাদার বাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
Related MCQ
প্রশ্নঃ ল্যান্স নায়েক নূর মােহাম্মদ শেখ কোন সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?
[ বিসিএস ৪৩তম ]
ক. ৭ নম্বর
খ. ৮ নম্বর
ক. ৭ নম্বর
খ. ৮ নম্বর
গ. ৯ নম্বর
ক. ৬ নম্বর
খ. ৭ নম্বর
গ. ৮ নম্বর
ঘ. ৯ নম্বর
উত্তরঃ ৮ নম্বর
ক. নিউইয়র্ক
খ. চট্টগ্রাম
ক. নিউইয়র্ক
খ. চট্টগ্রাম
গ. লন্ডন
ক. চট্টগ্রাম
খ. কলকাতা
গ. লন্ডন
ঘ. নিউইয়র্ক
উত্তরঃ নিউইয়র্ক
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনে জর্জ হ্যারিসন ও পন্ডিত রবিশঙ্কর নিউইয়র্কে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজন করেছিলেন।
ক. স্বাধীনতা
খ. জয় বাংলা
ক. স্বাধীনতা
খ. মুক্তির ডাক
গ. জয় বাংলা
ক. জয় বাংলা
খ. বাংলাদেশ
গ. স্বাধীনতা
ঘ. মুক্তির ডাক
উত্তরঃ জয় বাংলা
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
[ বিসিএস ৪২তম ]
ক. ১৯৯৬
খ. ২০০৮
ক. ১৯৯৮
খ. ২০০৮
গ. ১৯৯৬
ক. ১৯৯৬
খ. ১৯৯৮
গ. ২০০০
ঘ. ২০০৮
উত্তরঃ ১৯৯৬
প্রশ্নঃ কোন বীরশ্রেষ্ঠের দেহাবশেষ বাংলাদেশে এনে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়?
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. সিপাহী হামিদুর রহমান
খ. ল্যান্স নায়েক মুন্সি আবদুর রউফ
ক. সিপাহী মোস্তাফা কামাল
খ. সিপাহী হামিদুর রহমান
গ. ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
ক. সিপাহী মোস্তাফা কামাল
খ. ল্যান্স নায়েক মুন্সি আবদুর রউফ
গ. ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
ঘ. সিপাহী হামিদুর রহমান
উত্তরঃ সিপাহী হামিদুর রহমান
প্রশ্নঃ কে বীরশ্রেষ্ঠ নন?
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. মুন্সী আবদুর রহিম
খ. হামিদুর রহমান
ক. হামিদুর রহমান
খ. মুন্সী আবদুর রহিম
গ. মোস্তফা কামাল
ক. হামিদুর রহমান
খ. মোস্তফা কামাল
গ. মুন্সী আবদুর রহিম
ঘ. নূর মোহাম্মদ শেখ
উত্তরঃ মুন্সী আবদুর রহিম
প্রশ্নঃ ঐতিহাসিক ‘ছয়দফা দাবিতে’ যে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত ছিল না-
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. বিচার ব্যবস্থা
খ. শাসনতান্ত্রিক কাঠামো
ক. বিচার ব্যবস্থা
খ. স্বতন্ত্র মুদ্রা ব্যবস্থা
গ. কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা
ক. শাসনতান্ত্রিক কাঠামো
খ. কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা
গ. স্বতন্ত্র মুদ্রা ব্যবস্থা
ঘ. বিচার ব্যবস্থা
উত্তরঃ বিচার ব্যবস্থা
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ১২ এপ্রিল, ১৯৭১
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ১৩ এপ্রিল, ১৯৭১
গ. ১২ এপ্রিল, ১৯৭১
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ১১ এপ্রিল, ১৯৭১
গ. ১২ এপ্রিল, ১৯৭১
ঘ. ১৩ এপ্রিল, ১৯৭১
উত্তরঃ ১২ এপ্রিল, ১৯৭১
ক. ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
খ. ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
ক. ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
খ. ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
গ. ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
ক. ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
খ. ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
গ. ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
ঘ. ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
উত্তরঃ ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
প্রশ্নঃ “তিনি আমার কথা রাখলেন না, তিনি রাখলেন ____ সাহেবের কথা।”
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. ভুট্রো
খ. আইয়ুব খান
ক. ভুট্রো
খ. আইয়ুব খান
গ. কিসিঞ্জার
ক. আইয়ুব খান
খ. ইয়াহিয়া খান
গ. ভুট্রো
ঘ. কিসিঞ্জার
উত্তরঃ ভুট্রো
প্রশ্নঃ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে কোন দেশ বাংলাদেশের পক্ষে ‘ভেটো’ প্রদান করেছিল?
[ বিসিএস ৪০তম ]
ক. সোভিয়েত ইউনিয়ন
খ. যুক্তরাষ্ট্র
ক. ফ্রান্স
খ. যুক্তরাষ্ট্র
গ. সোভিয়েত ইউনিয়ন
ক. যুক্তরাজ্য
খ. ফ্রান্স
গ. যুক্তরাষ্ট্র
ঘ. সোভিয়েত ইউনিয়ন
উত্তরঃ সোভিয়েত ইউনিয়ন
ক. ষষ্ঠ
খ. সপ্তম
ক. সপ্তম
খ. ষষ্ঠ
গ. চতুর্থ
ক. চতুর্থ
খ. পঞ্চম
গ. ষষ্ঠ
ঘ. সপ্তম
উত্তরঃ সপ্তম
প্রশ্নঃ আওয়ামী লীগের ৬-দফা পেশ করা হয়েছিলো –
[ বিসিএস ৪০তম ]
ক. ১৯৬৮ সালে
খ. ১৯৬৬ সালে
ক. ১৯৬৬ সালে
খ. ১৯৬৮ সালে
গ. ১৯৬৭ সালে
ক. ১৯৬৬ সালে
খ. ১৯৬৭ সালে
গ. ১৯৬৮ সালে
ঘ. ১৯৬৯ সালে
উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে
ক. ৩৫ জন
খ. ৩৬ জন
ক. ৩৫ জন
খ. ৩২ জন
গ. ৩৬ জন
ক. ৩৪ জন
খ. ৩৫ জন
গ. ৩৬ জন
ঘ. ৩২ জন
উত্তরঃ ৩৫ জন
প্রশ্নঃ ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রমৃত্যুর প্রতিবাদে কোন উপাচার্য পদত্যাগ করেছিলেন?
[ বিসিএস ৪১তম ]
ক. বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
খ. স্যার এ.এফ. রহমান
ক. বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
খ. রমেশচন্দ্র মজুমদার
গ. স্যার এ.এফ. রহমান
ক. স্যার এ.এফ. রহমান
খ. রমেশচন্দ্র মজুমদার
গ. সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েন
ঘ. বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
উত্তরঃ বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ খ্রি.
খ. ৭ মার্চ, ১৯৭১ খ্রি.
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ খ্রি.
খ. ৭ মার্চ, ১৯৭১ খ্রি.
গ. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ খ্রি.
ক. ৭ মার্চ, ১৯৭১ খ্রি.
খ. ২৬ মার্চ, ১৯৭১ খ্রি.
গ. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ খ্রি.
ঘ. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ খ্রি.
উত্তরঃ ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ খ্রি.
প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?
[ বিসিএস ৩৪তম ]
ক. ২১ জুন, ১৯৪১ খ্রি.
খ. ১৭ মার্চ, ১৯২০ খ্রি.
ক. ১ মার্চ, ১৯১৯ খ্রি
খ. ১৭ মার্চ, ১৯২০ খ্রি.
গ. ২১ জুন, ১৯৪১ খ্রি.
ক. ১ মার্চ, ১৯১৯ খ্রি
খ. ১৭ মার্চ, ১৯২০ খ্রি.
গ. ১৪ আগস্ট, ১৯৪৭ খ্রি
ঘ. ২১ জুন, ১৯৪১ খ্রি.
উত্তরঃ ১৭ মার্চ, ১৯২০ খ্রি.
প্রশ্নঃ মুজিবনগর কোন জেলায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ৩৩তম ]
ক. মেহেরপুর
খ. চুয়াডাঙ্গা
ক. মেহেরপুর
খ. কুষ্টিয়া
গ. যশোর
ক. যশোর
খ. কুষ্টিয়া
গ. মেহেরপুর
ঘ. চুয়াডাঙ্গা
উত্তরঃ মেহেরপুর
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় দিবস কবে?
[ বিসিএস ৩৩তম ]
ক. ১৬ ডিসেম্বর
খ. ২৬ মার্চ
ক. ৭ মার্চ
খ. ২৬ মার্চ
গ. ১৭ এপ্রিল
ক. ১৬ ডিসেম্বর
খ. ৭ মার্চ
গ. ২৬ মার্চ
ঘ. ১৭ এপ্রিল
উত্তরঃ ২৬ মার্চ
প্রশ্নঃ বাংলদেশের প্রথম প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?
[ বিসিএস ৩৩তম ]
ক. জে. আতাউল গনি ওসমানী
খ. মে. জে. জিয়াউর রহমান
ক. জে. আতাউল গনি ওসমানী
খ. মে. জে. সফিউল্লাহ
গ. লে. জে. এইচ. এম এরশাদ
ক. মে. জে. জিয়াউর রহমান
খ. মে. জে. সফিউল্লাহ
গ. লে. জে. এইচ. এম এরশাদ
ঘ. জে. আতাউল গনি ওসমানী
উত্তরঃ জে. আতাউল গনি ওসমানী
প্রশ্নঃ বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ কোনটি?
[ বিসিএস ২৯তম ]
ক. ভারত
খ. কোনটি সঠিক নয়।
ক. ভারত
খ. শ্রীলংকা
গ. কোনটি সঠিক নয়।
ক. ভারত
খ. শ্রীলংকা
গ. মায়ানমার
ঘ. রাশিয়া
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ ছিল ভুটান। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভুটান বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি দেয়। এর পরেই অন্যান্য দেশগুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিতে শুরু করে।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?
[ বিসিএস ২৯তম ]
ক. জেনারেল আতাউল গনি ওসমানি
খ. ক্যাপটেন মনসুর আলী
ক. তাজউদ্দিন আহমদ
খ. জেনারেল আতাউল গনি ওসমানি
গ. ক্যাপটেন মনসুর আলী
ক. শেখ মুজিবুর রহমান
খ. জেনারেল আতাউল গনি ওসমানি
গ. তাজউদ্দিন আহমদ
ঘ. ক্যাপটেন মনসুর আলী
উত্তরঃ জেনারেল আতাউল গনি ওসমানি
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগরে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তক্রমে ১১ এপ্রিল ১৯৭১ জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীকে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়।
ক. ৪টি
খ. ১১টি
ক. ৭টি
খ. ১১টি
গ. ১৪টি
ক. ৪টি
খ. ৭টি
গ. ১১টি
ঘ. ১৪টি
উত্তরঃ ১১টি
ব্যাখ্যাঃ জেনারেল এম. এ. জি ওসমানী আনুষ্ঠানিকভাবে সশস্ত্র বাহিনী এবং মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার সামরিক কৌশল হিসেবে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমগ্র ভৌগোলিক এলাকাকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন।
ক. কোনটি সঠিক নয়।
খ. ১৭৫ জন
ক. ৭ জন
খ. কোনটি সঠিক নয়।
গ. ১৭৫ জন
ক. ৭ জন
খ. ৬৮ জন
গ. ১৭৫ জন
ঘ. ৪২৬ জন
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধা বীরত্বসূচক খেতাব পেয়েছিলেন, যার মধ্যে: - বীরশ্রেষ্ঠ – ৭ জন - বীর উত্তম – ৬৮ জন (এর মধ্যে ১ জনের খেতাব বাতিল) - বীর বিক্রম – ১৭৫ জন (এর মধ্যে ১ জনের খেতাব বাতিল) - বীর প্রতীক – ৪২৬ জন (এর মধ্যে ২ জনের খেতাব বাতিল) ### ২০২১ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী মোট খেতাবধারীর সংখ্যা: অর্থাৎ, বর্তমানে ৬৭২ জন মুক্তিযোদ্ধা এই খেতাব বহন করছেন। এর মধ্যে ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম ও মোসাম্মৎ তারামন বেগম বাংলাদেশের দুইজন নারী বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।
প্রশ্নঃ স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখার জন্য কতজন মহিলাকে বীরপ্রতীক উপাধিতে ভূষিত করা হয়?
[ বিসিএস ২৭তম ]
ক. ৫ জন
খ. ২ জন
ক. ২ জন
খ. ৭ জন
গ. ৬ জন
ক. ৫ জন
খ. ৭ জন
গ. ২ জন
ঘ. ৬ জন
উত্তরঃ ২ জন
ব্যাখ্যাঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখার জন্য ২ জন নারীকে "বীর প্রতীক" উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। তারা হলেন:
1. ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম (সেনাবাহিনী, ২ নম্বর সেক্টর) 2. মোসাম্মৎ তারামন বেগম (গণবাহিনী, ১১ নম্বর সেক্টর)
তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় অসাধারণ সাহস ও অবদানের জন্য এই বীরত্বসূচক খেতাবে ভূষিত হন।
1. ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম (সেনাবাহিনী, ২ নম্বর সেক্টর) 2. মোসাম্মৎ তারামন বেগম (গণবাহিনী, ১১ নম্বর সেক্টর)
তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় অসাধারণ সাহস ও অবদানের জন্য এই বীরত্বসূচক খেতাবে ভূষিত হন।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কোন সনে গঠিত হয়?
[ বিসিএস ২৬তম ]
ক. ২০০১ সনে
খ. ২০০২ সনে
ক. ২০০০ সনে
খ. ২০০২ সনে
গ. ২০০১ সনে
ক. ১৯৯২ সনে
খ. ২০০০ সনে
গ. ২০০১ সনে
ঘ. ২০০২ সনে
উত্তরঃ ২০০১ সনে
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয় ২৩ অক্টোবর ২০০১। সংবিধানের ৫৫(৬) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি ২০০১ সালে ‘মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়’ নামে এ মন্ত্রণালয়টি গঠন করেন।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য কতজনকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়?
[ বিসিএস ২৪তম ]
ক. ৬৮ জন
খ. ১৬৩ জন
ক. ৬৮ জন
খ. ১৬৩ জন
গ. ৪৪ জন
ক. ২৫৭ জন
খ. ১৬৩ জন
গ. ৪৪ জন
ঘ. ৬৮ জন
উত্তরঃ ৬৮ জন
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৪টি রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয় ৬৭৬ জনকে। তার মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন, বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, বীর প্রতীক ৪২৬ জন। ৬ জুন ২০২১ চারজনের খেতাব বাতিল করা হয়। যার মধ্যে ১ জন বীর উত্তম, ১ জন বীর বিক্রম ও ২ জন বীর প্রতীক।
প্রশ্নঃ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের কবর এই জেলায়-
[ বিসিএস ২৪তম ]
ক. নাটোর
খ. চাঁপাইনবাবগঞ্জ
ক. নাটোর
খ. নওগাঁ
গ. চাঁপাইনবাবগঞ্জ
ক. নাটোর
খ. চাঁপাইনবাবগঞ্জ
গ. জয়পুরহাট
ঘ. নওগাঁ
উত্তরঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ
ব্যাখ্যাঃ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ১৯৪৮ সালে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাত নম্বর সেক্টরে মুক্তিবাহিনী সাব সেক্টর কমান্ডার হিসেবে তিনি দায়িত্বরত ছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ তিনি পাকবাহিনীর সাথে সরাসরি যুদ্ধে শহীদ হলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ প্রাঙ্গণে তাকে সমাহিত করা হয়।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়?
[ বিসিএস ২৩তম | বিসিএস ২২তম ]
ক. এগারো
খ. পনের
ক. এগারো
খ. আট
গ. দশ
ক. আট
খ. দশ
গ. এগারো
ঘ. পনের
উত্তরঃ এগারো
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ৪ এপ্রিল মুক্তিফৌজ নামে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তীতে জেনারেল এম.এ.জি. ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হলে তিনি এবং প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ বাংলাদেশকে যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করেন।
প্রশ্নঃ ছয়-দফা দাবি প্রথম কোথায় উত্থাপন করা হয়?
[ বিসিএস ২২তম ]
ক. লাহোরে
খ. করাচিতে
ক. ঢাকায়
খ. লাহোরে
গ. নারায়ণগঞ্জে
ক. ঢাকায়
খ. লাহোরে
গ. করাচিতে
ঘ. নারায়ণগঞ্জে
উত্তরঃ লাহোরে
ব্যাখ্যাঃ পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকার প্রশ্নে ১৯৬৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলগুলোর এক মহাসম্মেলনে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয়-দফা দাবি উত্থাপন করেন। এটাই ইতিহাসে 'ছয় দফা কর্মসূচি' নামে পরিচিত।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন কে?
[ বিসিএস ২২তম ]
ক. গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
খ. জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
ক. জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
খ. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
গ. গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
ক. জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
খ. গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
গ. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
ঘ. ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
উত্তরঃ গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার। উল্লেখ্য, এ সময় পাকিস্তান বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীর প্রধান জেনারেল এ কে নিয়াজির সাথে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিলে যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন ভারতীয় মিত্র বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
প্রশ্নঃ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র কবে জারি করা হয়?
[ বিসিএস ২২তম ]
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ৭ মার্চ, ১৯৭১
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ২৫ মার্চ, ১৯৭১
গ. ৭ মার্চ, ১৯৭১
ক. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
খ. ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
গ. ৭ মার্চ, ১৯৭১
ঘ. ২৫ মার্চ, ১৯৭১
উত্তরঃ ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর থেকে জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়।
প্রশ্নঃ কোন আরব দেশ সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে?
[ বিসিএস ২২তম ]
ক. মিশর
খ. ইরাক
ক. ইরাক
খ. কুয়েত
গ. মিশর
ক. ইরাক
খ. মিশর
গ. কুয়েত
ঘ. জর্ডান
উত্তরঃ ইরাক
ব্যাখ্যাঃ আরব ভূখণ্ডের দেশ হিসেবে প্রথম ইরাক বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে ৮ জুলাই, ১৯৭২ এবং প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে সেনেগাল ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। মিশর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩ কুয়েত স্বীকৃতি দেয় ৪ নভেম্বর, ১৯৭৩ । উল্লেখ্য, বাংলাদেশেকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ ভুটান (৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১)।
প্রশ্নঃ মুজিবনগর কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ২০তম ]
ক. মেহেরপুরে
খ. সাতক্ষীরায়
ক. সাতক্ষীরায়
খ. মেহেরপুরে
গ. নবাবগঞ্জে
ক. সাতক্ষীরায়
খ. মেহেরপুরে
গ. চুয়াডাঙ্গায়
ঘ. নবাবগঞ্জে
উত্তরঃ মেহেরপুরে
ব্যাখ্যাঃ মুজিবনগর, খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত। এখানেই ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’ শপথ গ্রহণ করে। উল্লেখ্য, বৈদ্যনাথতলা ইউনিয়নের ভবের পাড়া গ্রামের নাম পরিবর্তন করেই মুজিবনগর রাখা হয়।
ক. তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে
খ. পল্টন ময়দানে
ক. তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে
খ. রমনা পার্কে
গ. ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে
ক. রমনা পার্কে
খ. পল্টন ময়দানে
গ. তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে
ঘ. ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে
উত্তরঃ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনী ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে ভারতীয় মিত্র বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে আত্মসমর্পন করে।
ক. ১১টি
খ. ১৫টি
ক. ১১টি
খ. ১৭টি
গ. ৯টি
ক. ৯টি
খ. ১১টি
গ. ১৫টি
ঘ. ১৭টি
উত্তরঃ ১১টি
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ৪ এপ্রিল সিলেটে মুক্তিফৌজ গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তী জুলাই মাসে সেনাপতি এম.এ.জি ওসমানী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের পরামর্শে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টর ও ৩টি ব্রিগেডে ভাগ করেন।
ক. ৪২ জন
খ. কোনটি সঠিক নয়।
ক. ৪২ জন
খ. কোনটি সঠিক নয়।
গ. ৫৮ জন
ক. ৪২ জন
খ. ৫৮ জন
গ. ৬৮ জন
ঘ. ৬২ জন
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৪টি রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয় ৬৭৬ জনকে। তার মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন, বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, বীর প্রতীক ৪২৬ জন। উল্লেখ্য মোট বীর উত্তম ৬৯ জন। জুন, ২০২১ এ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জারীকৃত প্রজ্ঞাপনে ১ জন বীর উত্তম, ১ জন বীর বিক্রম ও ২ জন বীর প্রতীক এর খেতাব বাতিল করা হয়েছে।
ক. জেনারেল হামিদ খান
খ. জেনারেল ইয়াহিয়া খান
ক. জেনারেল ইয়াহিয়া খান
খ. জেনারেল হামিদ খান
গ. জেনারেল নিয়াজী
ক. জেনারেল নিয়াজী
খ. জেনারেল টিক্কা খান
গ. জেনারেল ইয়াহিয়া খান
ঘ. জেনারেল হামিদ খান
উত্তরঃ জেনারেল ইয়াহিয়া খান
ব্যাখ্যাঃ জেনারেল ইয়াহিয়া খান ছিলেন সামরিক শাসক ও পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানের প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৬৯ সালের ২৪ মার্চ ইয়াহিয়া খানের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়ে পদত্যাগ করেন। জেনারেল টিক্কা খান পাকিস্তান আমলে ১৯৭১ সালে বাংলার গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-
[ বিসিএস ১৯তম ]
ক. ২৩ ডিসেম্বর
খ. ১৪ ডিসেম্বর
ক. ২১ ডিসেম্বর
খ. ২৩ ডিসেম্বর
গ. ১৪ ডিসেম্বর
ক. ১৪ ডিসেম্বর
খ. ১৬ ডিসেম্বর
গ. ২১ ডিসেম্বর
ঘ. ২৩ ডিসেম্বর
উত্তরঃ ১৪ ডিসেম্বর
ব্যাখ্যাঃ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধে বাঙালিদের জয় নিশ্চিত দেখে পাকবাহিনী ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর নির্বিচারে বহু বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। তাই তাদের স্মরণে ১৪ ডিসেম্বরকে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ হিসাবে পালন করা হয়।
প্রশ্নঃ দ্য লিবারেশন অব বাংলাদেশ’ গ্রন্থের রচয়িতা-
[ বিসিএস ১৯তম ]
ক. রফিকুল ইসলাম
খ. মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং
ক. মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং
খ. কর্নেল সিদ্দিক মালিক
গ. রশীদ করিম
ক. রফিকুল ইসলাম
খ. রশীদ করিম
গ. মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং
ঘ. কর্নেল সিদ্দিক মালিক
উত্তরঃ মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং
ব্যাখ্যাঃ ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত ভারতীয় সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং ইংরেজি ভাষার ‘The Liberation of Bangladesh’ গ্রন্হটি রচনা করেন।
ক. ৮টি
খ. ১১টি
ক. ১১টি
খ. ৯টি
গ. ৮টি
ক. ১৯টি
খ. ৯টি
গ. ৮টি
ঘ. ১১টি
উত্তরঃ ১১টি
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ৪ এপ্রিল সিলেটে মুক্তিফৌজ গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তীতে জুলাই মাসে সেনাপতি এম.এ.জি ওসমানী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের পরামর্শে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টর ও ৩টি ব্রিগেডে ভাগ করেন।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা শহর কোন সেক্টরের অধীনে ছিল?
[ বিসিএস ১৮তম ]
ক. দুই নম্বর সেক্টর
খ. এক নম্বর সেক্টর
ক. দুই নম্বর সেক্টর
খ. চার নম্বর সেক্টর
গ. তিন নম্বর সেক্টর
ক. তিন নম্বর সেক্টর
খ. দুই নম্বর সেক্টর
গ. চার নম্বর সেক্টর
ঘ. এক নম্বর সেক্টর
উত্তরঃ দুই নম্বর সেক্টর
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা শহর ২ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বের জন্য কয়জনকে সর্বোচ্চ সম্মান ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দেয়া হয়?
[ বিসিএস ১৮তম ]
ক. ৭ জন
খ. ১০ জন
ক. ৭ জন
খ. ৯ জন
গ. ১০ জন
ক. ৯ জন
খ. ৭ জন
গ. ৮ জন
ঘ. ১০ জন
উত্তরঃ ৭ জন
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বের জন্য সর্বোচ্চ ৭ জন ব্যক্তিকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব প্রদান করা হয়। এই খেতাব বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান, যা মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও আত্মত্যাগের জন্য প্রদান করা হয়।
বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত ৭ জন হলেন:
1. মোহাম্মদ রুহুল আমিন
2. মোস্তফা কামাল
3. মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
4. মোহাম্মদ মোস্তফা
5. মুনশী আব্দুর রউফ
6. মোহাম্মদ রুহুল আমিন
7. মাতিউর রহমান
বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত ৭ জন হলেন:
1. মোহাম্মদ রুহুল আমিন
2. মোস্তফা কামাল
3. মোহাম্মদ হামিদুর রহমান
4. মোহাম্মদ মোস্তফা
5. মুনশী আব্দুর রউফ
6. মোহাম্মদ রুহুল আমিন
7. মাতিউর রহমান
ক. ঢাকায়
খ. লাহোরে
ক. লাহোরে
খ. করাচীতে
গ. নারায়ণগঞ্জে
ক. ঢাকায়
খ. নারায়ণগঞ্জে
গ. লাহোরে
ঘ. করাচীতে
উত্তরঃ লাহোরে
ব্যাখ্যাঃ পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকার প্রশ্ন ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলগুলোর এক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষার দাবি সম্বলিত একটি কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এটাই ইতিহাসে ‘ছয় দফা কর্মসূচি’ নামে পরিচিত। অবশেষে লাহোরে অনুষ্ঠিত একটি সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ দফা কর্মসূচি পেশ করেন।
ক. ভুটান
খ. ভারত
ক. ভারত
খ. নেপাল
গ. রাশিয়া
ক. ভারত
খ. রাশিয়া
গ. ভুটান
ঘ. নেপাল
উত্তরঃ ভারত
ব্যাখ্যাঃ ভুটান প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে । উল্লেখ্য, একই দিনে ভারত বাংলাদেশকে দ্বিতীয় হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এছাড়া রাশিয়া (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন) স্বীকৃতি দেয় ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ এবং নেপাল স্বীকৃতি দেয় ১৬ জানুয়ারি, ১৯৭২ । আরব ভূখণ্ডের মধ্যে প্রথম ইরাক (৮ জুলাই, ১৯৭২) এবং প্রথম অনারব মুসলিম দেশ হিসেবে সেনেগাল (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
ক. ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২
খ. ৪ এপ্রিল, ১৯৭২
ক. ৪ এপ্রিল, ১৯৭২
খ. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
গ. ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২
ক. ৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২
খ. ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২
গ. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
ঘ. ৪ এপ্রিল, ১৯৭২
উত্তরঃ ৪ এপ্রিল, ১৯৭২
ব্যাখ্যাঃ বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ ভুটান। ভুটান এবং ভারত ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। তবে ভুটান ভারতের দুই-তিন ঘণ্টা আগে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে তারবার্তা পাঠায়। এছাড়াও আরব ভূখণ্ড মধ্যে প্রথম ইরাক, প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সেনেগাল এবং প্রথম ইউরোপীয় দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় পূর্ব জার্মানি (১১ জানুয়ারি, ১৯৭২)।
প্রশ্নঃ ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৩ তারিখে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ঢাকার মোট কতগুলো সড়কের নামকরণ করা হয়?
[ বিসিএস ১৬তম ]
ক. ৫টি
খ. ৬টি
ক. ৫টি
খ. ৬টি
গ. ৭টি
ক. ৪টি
খ. ৫টি
গ. ৬টি
ঘ. ৭টি
উত্তরঃ ৫টি
ব্যাখ্যাঃ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ১৯৯৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঢাকার ৫টি সড়কের নতুন নামকরণ করা হয়। তাছাড়াও বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে ঢাকার মিরপুরে। এর স্থপতি মোস্তাফা হারুন কুদ্দুস হিলি।
ক. ১১টি
খ. ১২টি
ক. ৯টি
খ. ১২টি
গ. ১১টি
ক. ৯টি
খ. ১০টি
গ. ১১টি
ঘ. ১২টি
উত্তরঃ ১১টি
ব্যাখ্যাঃ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ৪ এপ্রিল সিলেটে মুক্তিফৌজ গঠিত হয় এবং ৯ এপ্রিল এর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। পরবর্তীতে ১১ এপ্রিল যুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়।
প্রশ্নঃ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রাহমানের পদবি কি ছিল?
[ বিসিএস ১৪তম ]
ক. সিপাহী
খ. হাবিলদার
ক. সিপাহী
খ. ক্যাপ্টেন
গ. ল্যান্স নায়েক
ক. সিপাহী
খ. ল্যান্স নায়েক
গ. হাবিলদার
ঘ. ক্যাপ্টেন
উত্তরঃ সিপাহী
ব্যাখ্যাঃ
বীরশ্রেষ্ঠের নাম | পদবি |
---|---|
মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর | ক্যাপ্টেন |
হামিদুর রহমান | সিপাহী |
মোস্তফা কামাল | সিপাহী |
রুহুল আমিন | ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার |
মতিউর রহমান | ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট |
মুন্সি আব্দুর রউফ | ল্যান্সনায়েক |
নূর মোহাম্মদ শেখ | ল্যান্সনায়েক |
প্রশ্নঃ মুজিবনগরে কোন তারিখে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল?
[ বিসিএস ১৪তম ]
ক. ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
খ. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
ক. ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
খ. ১০ নভেম্বর, ১৯৭১
গ. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
ক. ২৬ মার্চ, ১৯৭১
খ. ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
গ. ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
ঘ. ১০ নভেম্বর, ১৯৭১
উত্তরঃ ১০ এপ্রিল, ১৯৭১
ব্যাখ্যাঃ মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় এবং ১৭ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র গৃহীত হয় এবং শপথ গ্রহণ করে। ১৭ এপ্রিল অধ্যাপক এম ইউসুফ আলী স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।